নতুন ই পাসপোর্ট করতে চাচ্ছেন কিন্তু ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন করার নিয়ম জানেন না? এই পোস্টে পাসপোর্ট করার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করে দেয়া হয়েহে। অনলাইন পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করতে চাইলে পোস্টটি আপনার জন্যই।
আমাদের মাঝে অনেকেই পাসপোর্ট আবেদন করতে চাচ্ছেন কিন্তু পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম জানেন না। যারা এখন নতুন পাসপোর্ট আবেদন করতে চাচ্ছেন, তাদেরকে ই পাসপোর্ট দেয়া হবে। এখন MRP পাসপোর্ট দেয়া হয়না। তাই, ই পাসপোর্ট আবেদন করার প্রক্রিয়া নিয়ে এই পোস্টে বিস্তারিত উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে।
তাই, যারা অনলাইনে নতুন ই পাসপোর্ট করার নিয়ম জানতে আগ্রহী, তারা পোস্টটি শুরু থেকে শেষ অব্দি পড়ুন। চলুন, পদ্ধতিগুলো জেনে নেয়া যাক।
এই পোস্টের বিষয়বস্তু
ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
ই পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র লেগে থাকে। ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে তা নিয়ে ইতোমধ্যে আমাদের ওয়েবসাইটে একটি বিস্তারিত আর্টিকেল পোস্ট করা হয়েছে। তবে, নিচে গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টগুলোর তালিকা উল্লেখ করে দেয়া হল:
- আবেদনপত্রের সারংশের প্রিন্ট কপি (অ্যাপয়েন্টমেন্ট সহ)
- সনাক্তকরণ নথির প্রিন্ট কপি (জাতীয় পরিচয় পত্র/জন্ম নিবন্ধন নং)
- ব্যাংকে ই পাসপোর্ট ফি পেমেন্ট এর স্লিপ
- পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এবং ডাটা পেজের প্রিন্ট কপি (যদি থাকে)
- সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে GO/NOC (যদি থাকে)
- তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে)
- অনলাইন আবেদনপত্রের প্রিন্ট কপি
অনলাইনে ই পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করার পর সেটি প্রিন্ট করে এসব কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে আঞ্চলিক ই-পাসপোর্ট অফিসে জমা দিয়ে পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ সংগ্রহ করতে হবে। নিচে পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম বিস্তারিত উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে।
ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪
ই পাসপোর্ট করার জন্য প্রথমেই E-Passport Online Registration Portal থেকে আপনার এলাকায় ই-পাসপোর্ট এর আঞ্চলিক অফিস আছে কিনা যাচাই করতে হবে। এরপর, ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে এবং প্রিন্ট করতে হবে। ব্যাংকের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট আবেদন ফি জমা দিয়ে স্লিপ সংগ্রহ করতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে বায়োমেট্রিক তথ্য দিতে হবে এবং ডেলিভারি স্লিপ সংগ্রহ করতে হবে। অতঃপর, পাসপোর্ট হয়ে গেলে ডেলিভারি স্লিপ দিয়ে সেটি সংগ্রহ করুন।
উপরোক্ত এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে ই পাসপোর্ট করতে পারবেন অনেক সহজেই। পাসপোর্ট আবেদন করার পর আপনার পাসপোর্ট তৈরি হতে কিছুটা সময় লাগবে। আপনি রেগুলার/এক্সপ্রেস/সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি এর মাঝে কোন মাধ্যমটি ব্যবহার করে আবেদন করেছেন তার উপর পাসপোর্ট হতে কত সময় লাগবে তা নির্ভর করবে।
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা জানার জন্য ই পাসপোর্ট চেক করতে পারেন। ইতোমধ্যে এই বিষয়টি নিয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত একটি আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে। নিম্নে পাসপোর্ট আবেদন করার বিস্তারিত প্রক্রিয়া উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে।
অনলাইন পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম
নতুন ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ করার জন্য Bangladesh e‑Passport Online Portal ভিজিট করতে হবে। এজন্য, এখানে ক্লিক করুন বা https://www.epassport.gov.bd/onboarding লিংকে ভিজিট করুন। অতঃপর, নিম্নোক্ত ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
ধাপ ১ — আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস যাচাই
Bangladesh e‑Passport Online Portal ভিজিট করার পর আপনার জেলা সিলেক্ট করবেন এবং থানার নাম সিলেক্ট করবেন। অতঃপর, Continue বাটনে ক্লিক করবেন।
ধাপ ২ — মেইল অ্যাড্রেস যাচাই
এই ধাপে আপনার কাছে একটি ই-মেইল অ্যাড্রেস চাওয়া হবে। এখানে, আপনার একটি ই-মেইল অ্যাড্রেস লিখবেন এবং ক্যাপচা পূরণ করে Continue বাটনে ক্লিক করবেন।
এখন একটি পাসওয়ার্ড সেট করবেন। পাসওয়ার্ডটি দুইবার একইভাবে লিখতে হবে। অতঃপর, ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী আপনার নাম লিখবেন এবং মোবাইল নাম্বার লিখবেন। নিচের স্ক্রিনশটটি লক্ষ্য করুন। অতঃপর, Create Account বাটনে ক্লিক করবেন।
অতঃপর, আপনার ইমেইল অ্যাড্রেসে একটি ই-মেইল পাঠানো হবে। ই-মেইল চেক করে সেটি ওপেন করুন। যদি ই-মেইল খুঁজে না পান, তাহলে স্প্যাম বক্স চেক করুন। ই-মেইলে থাকা লিংকে ক্লিক করুন।
তাহলে আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেসটি ভেরিফাই হয়ে যাবে। ভেরিফাই হয়ে গেলে নিচের ছবির মতো দেখতে পারবেন।
ধাপ ৩ — অ্যাকাউন্টে লগইন ও পাসপোর্ট এর ধরণ নির্বাচন
অতঃপর, Sign in বাটনে ক্লিক করে আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেস এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাকাউন্টে লগইন করুন।
অ্যাকাউন্টে লগইন হয়ে গেলে Apply for a new e-Passport বাটনে ক্লিক করুন নিচে দেখানো ছবির মতো।
এখন, আপনি কোন ধরনের পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে চাচ্ছেন সেটি সিলেক্ট করুন। সাধারণ পাসপোর্ট হলে Ordinary Passport সিলেক্ট করুন এবং Save and continue বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৪ — ব্যক্তিগত ও ঠিকানার তথ্য পূরণ করুন
নিজের জন্য ই-পাসপোর্ট আবেদন করলে I apply for myself লেখার পাশে টিক মার্ক দিন। অতঃপর, আপনার লিঙ্গ নির্বাচন করুন। একইভাবে আপনার পেশা, ধর্ম সহ উক্ত ফরমে চাহিত সকল তথ্য পূরণ করুন। পূরণ করা হয়ে গেলে Save and continue বাটনে ক্লিক করুন।
এখন আপনার স্থায়ী ঠিকানার তথ্য পূরণ করুন। প্রথমেই জেলার নাম সিলেক্ট করুন। অতঃপর, গ্রাম/শহর/বাড়ির নাম লিখুন। নিচে রোড/ব্লক/সেক্টর এর নাম লিখতে পারেন (অপশনাল) । এরপর, পোস্ট অফিস সিলেক্ট করুন। অতঃপর, পুলিশ স্টেশন এর নাম সিলেক্ট করুন। স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা হলে Present address is the same as Permanent লেখার পাশে টিক মার্ক দিবেন। না হলে, একইভাবে আরও যেসব তথ্য চাওয়া হবে সেসব তথ্য পূরণ করুন এবং Save and continue বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৫ — আইডি তথ্য পূরণ করুন
যদি পূর্বের ই-পাসপোর্ট থাকে তাহলে Yes, I have an Electronic Passport(ePP) সিলেক্ট করুন। যদি MRP পাসপোর্ট থাকে তাহলে Yes, I have a Machine Readable Passport (MRP) অপশনটি সিলেক্ট করুন। এই দুইটি অপশন সাধারণত ই পাসপোর্ট রিনিউ আবেদন করার সময় প্রয়োজন হয়। নতুন পাসপোর্ট আবেদন করতে চাইলে এগুলো সিলেক্ট করার দরকার নেই।
আপনার যদি আগের পাসপোর্ট না থাকে, তাহলে No, I don’t have any previous passport/handwritten passport অপশনটি সিলেক্ট করুন।
এরপর, আপনার অন্য দেশের পাসপোর্ট আছে কিনা সেটি সিলেক্ট করুন। অতঃপর, আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার লিখুন এবং Save and continue বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৬ — পিতা-মাতা, স্পাউস ও জরুরি তথ্য পূরণ করুন
এই ধাপে আপনার পিতা-মাতার তথ্য পূরণ করুন। পিতা/মাতার তথ্য জানা না থাকলে Unknown লেখার পাশে টিক মার্ক দিতে পারেন। অতঃপর, Save and continue বাটনে ক্লিক করুন।
এখন, আপনি বিবাহিত হলে Married সিলেক্ট করুন অথবা অবিবাহিত হলে Single সিলেক্ট করুন। এছাড়াও, এখানে আপনার marital status সিলেক্ট করতে পারবেন। অতঃপর, আপনার স্বামী/স্ত্রীর তথ্য লিখে Save and continue বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার সাথে জরুরি অবস্থায় যোগাযোগ করার জন্য যে মাধ্যম ব্যবহার করতে পারবে এমন কারো তথ্য এখানে দিন। আপনার পিতা/মাতা/ভাই/বোন/স্পাউস ইত্যাদি যে কারও তথ্য দিতে পারেন। অতঃপর, Save and continue বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৭ — পাসপোর্ট পেজ সংখ্যা এবং ডেলিভারির ধরণ নির্বাচন করুন
৪৮ পাতার ৫ বছর বা ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট নিতে চান নাকি ৬৪ পাতার ৫ বছর বা ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট নিতে চান সেটি সিলেক্ট করুন। পাসপোর্ট এর পাতার সংখ্যা এবং মেয়াদের ভিত্তিতে পাসপোর্ট ফি এর পরিমাণ কত হবে সেটি দেখতে পারবেন। অতঃপর, Save and continue বাটনে ক্লিক করুন।
রেগুলার ডেলিভারি/এক্সপ্রেস ডেলিভারি নাকি সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি নিতে চান সেটি সিলেক্ট করুন। ডেলিভারি এর ধরণের উপর নির্ভর করে পাসপোর্ট ফি কমবেশি হবে। পাসপোর্ট ফি কত টাকা সেটি এখানে দেখতে পারবেন। অতঃপর, Save and continue বাটনে ক্লিক করুন।
এই ধাপটি পূরণ করে Save and continue বাটনে ক্লিক করলে আপনার আবেদনটি সাবমিট হয়ে যাবে। আবেদন সাবমিট করার পর আবেদন করার সময় দেয়া তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন না। তবে, আপনি চাইলে পাসপোর্ট অফিস আবেদন জমা দিতে গিয়ে তথ্য পরিবর্তন করার জন্য একটি আবেদনপত্র লিখে জমা দেয়ার মাধ্যমে ভুল তথ্য সংশোধন করতে পারেন। এছাড়া, আপনি চাইলে আবেদন করার মাধ্যমে ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করতে পারেন।
ধাপ ৮ — পাসপোর্ট ফি প্রদান করুন
পাসপোর্ট আবেদন সম্পন্ন করার সময় পাসপোর্ট ফি যত টাকা দেখিয়েছে, একই পরিমাণ টাকা জমা দিতে হবে ব্যাংকের মাধ্যমে। পাসপোর্ট ফি প্রদান করার জন্য ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন।
ব্যাংক এবং অনলাইন দুইটি মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি প্রদান করতে পারবেন। ব্যাংকের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে চাইলে অফলাইন পেমেন্ট সিলেক্ট করে আবেদন সম্পন্ন করুন।
ধাপ ৯ — ই পাসপোর্ট আবেদন কপি প্রিন্ট করুন
আবেদন সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনার ই পাসপোর্ট আবেদন কপিটি প্রিন্ট করার অপশন পাবেন। Print বাটনে ক্লিক করে পূরণকৃত আবেদন ফরমটি প্রিন্ট করে নিন। প্রিন্ট করার জন্য Download Application Form for Printing বাটনে ক্লিক করতে হবে। আপনার প্রিন্টার থাকলে সেটি প্রিন্ট হওয়া শুরু করবে। না হলে, PDF ডাউনলোড হবে। সেটি নিয়ে ফটোশপ এর দোকানে গেলে প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।
ধাপ ১০ — বায়োমেট্রিক ও প্রয়োজনীয় কাগজ জমা দিন
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো জমা দিতে হবে। ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন করার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগবে তা ইতোমধ্যে উপরে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে। এসব কাগজপত্র একসাথে করে আবেদনের প্রিন্ট কপির সঙ্গে নিয়ে জমা দিতে হবে।
এছাড়াও, আপনার বায়োমেট্রিক তথ্য জমা দিতে হবে। যেমন – হাতের আঙ্গুলের ছাপ, চোখের রেটিনা, স্বাক্ষর ইত্যাদি। এগুলো জমা দেয়ার সঙ্গে আপনার ব্যাংক পেমেন্ট এর স্লিপটিও জমা দিতে হবে পাসপোর্ট অফিসে। অতঃপর, তারা আপনাকে একটি ডেলিভারি স্লিপ প্রদান করবে। এটি সংরক্ষণ করে রাখুন।
ধাপ ১১ — পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করুন
পাসপোর্ট আবেদন জমা দেয়ার পর আপনার নাম্বারে কল করে বা অন্য মাধ্যমে একজন পুলিশ আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন। আপনার নামে পূর্বে মামলা ছিলো বা চলমান মামলা আছে কিনা, এবং অন্যান্য বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। ঘাবড়ানোর কিছু নেই। পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনার কাজ আপাতত শেষ।
এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে আপনার ই পাসপোর্ট আবেদন ২০২৪ সম্পন্ন হয়ে যাবে। আপনার পাসপোর্ট এর ডেলিভারি পিরিয়ড এর মাঝে পাসপোর্ট এর অবস্থা যাচাই করার জন্য আপনি চাইলে ই পাসপোর্ট হয়েছে কিনা সেটি চেক করে দেখতে পারেন। এই বিষয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে একটি বিস্তারিত আর্টিকেল রয়েছে। আপনি চাইলে সেটি পড়তে পারেন।
পাসপোর্ট চেক করার পর যদি দেখতে পারেন যে, আপনার পাসপোর্ট রেডি হয়েছে। তাহলে, ডেলিভারি স্লিপ সঙ্গে নিয়ে পাসপোর্ট অফিস গিয়ে সেটি সংগ্রহ করে নিয়ে আসুন। এরপর, আপনার পাসপোর্টটি ব্যবহার করতে পারবেন নিজের প্রয়োজন অনুসারে।
FAQ
MRP থেকে ই পাসপোর্ট করবো কিভাবে?
MRP বা পুরাতন পাসপোর্ট থেকে ই পাসপোর্ট করতে চাইলে নতুন ই পাসপোর্ট আবেদন করতে হবে। আবেদন করার সময় আপনার পূর্বের ই-পাসপোর্ট আছে সেটি সিলেক্ট করতে হবে। তাহলে, MRP পাসপোর্ট থেকে E Passport করতে পারবেন।
দ্রুত পাসপোর্ট পাওয়ার উপায় কী?
দ্রুত সময়ের মাঝে পাসপোর্ট পেতে চাইলে Express Delivery বা Super Express Delivery সিলেক্ট করে পাসপোর্ট আবেদন করুন। তাহলে, Regular Delivery এর তুলনায় দ্রুত সময়ের মাঝে পাসপোর্ট হাতে পেয়ে যাবেন।
সারকথা
নতুন ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম নিয়ে এই পোস্টে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ করার সকল ধাপ বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। যারা নতুন পাসপোর্ট আবেদন করতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য এই পোস্টটি সহায়ক হবে বলে আশা করছি।
আপনার বন্ধু বা পরিবারের কেউ পাসপোর্ট করতে চাইলে এবং পাসপোর্ট করার নিয়ম না জেনে থাকলে তাদের সাথে এই পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।